শীতে skin problems হবার আগে আমি যা করি

আমাকে যারা ব্যক্তিগতভাবে চেনে তারা অনেকেই জানে আমি Science oriented. মানে যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য আমি সবদিক থেকেই Science বেঁছে নেই। বলতে দ্বিধা নেই, এই অবস্থা প্যরেন্টিং এর ক্ষেত্রেও। এতোটা science oriented হবার পরেও হামজাকে বড়ো করার ক্ষেত্রে আমি অনেক সময় চিকিৎসার ক্ষেত্রে হারবাল চিকিৎসাকেই প্রাধান্য দিয়েছি, হামজার অনেক টুকটাক সমস্যাতেই আমি এই পদ্ধতিতে সবচেয়ে ভালো সমাধান পেয়েছি। হারবাল চিকিৎসা যে Science oriented না, টা কিন্তু নয়। তফাৎ আসলে খুব সামান্যই।  

হামজার স্কিন খুবই ড্রাই প্রকৃতির। হালকা শীতের শুরু আর এখনই তার এই ড্রাইনেস বেড়েছে। ড্রাই স্কিনের একটা বড়ো সমস্যা হচ্ছে শীতে ত্বকের সংবেদনশীলতা বেড়ে যায় এবং ত্বক চুলকাতে শুরু করে।

এইতো গতো ৪ দিন থেকে হামজা কিছুক্ষণ পর পর পা চুলকাচ্ছে। প্রথমে ব্যপারটা তেমন খেয়াল না করলেও পরে লক্ষ্য করলাম সে সারা গায়েই চুলকে যাচ্ছে যদিও visible কিছুই ছিলোনা। স্বভাবতই, নিমের পানিতে গোসল দিলাম যা গরমের সময়টা ছাড়া আমি মোটামুটি সবসময়ই করি। এতে কাজ হবার কথা ছিলো, হয়নি। আজ দেখলাম হাতে কিছু ছোট ছোট দানার মতোন উঠেছে। 

এইরকম সময়ে আমার সমাধান হচ্ছে কাঁচা হলুদ আর নিমপাতা ভালো করে পেস্ট করে নিয়ে সারা শরীরে দেয়া। 

এটা সাধারণত পুরো শীতেই আমাকে ধরে রাখতে হয়। প্রতিদিন না তবে মজাহে মধ্যেই। 

হামজার মতোন আপনার বাচ্চারো যদি খুব বেশী স্কিন ড্রাই থাকে তাহলে এই পদ্ধতি হয়তো আপনার জন্যেও কাজে দিবে।

আপনি কি হারবাল চিকিৎসায় বিশ্বাসী?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *